মিনিস্টার আশমিন জায়িন চৌধুরীর স্ত্রী কে কিডন্যাপ করা হয়েছে। আজ সকালে অফিসে আসার সময় তার গাড়ি থেকে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে মিনিস্টার আশমিন জায়িন চৌধুরীর স্ত্রী সনামধন্য সিঙ্গার তেহজিব নূর কে জোর করে কিছু লোক গাড়ি থেকে বের করে তাদের গাড়ি তে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রচন্ড মন খারাপ নিয়ে আজ কলেজে গেলাম মুখে হাসি নেই মনের মাঝে গুমট কালো মেঘ জমেছে।ভাইয়াকে ভীষন মিস করছি ছোট বেলা থেকেই ভাইয়া ছাড়া কোথাও গিয়ে থাকিনি।আজ তিনটা মাস ভাইয়া ছাড়া আছি।এই শহরের অলি গলিতে ভাইয়াকে খুজে চলেছি কিন্তু কোথাও ভাইয়ার দেখা পাই নি আমি।আর কোনদিন কি দেখা হবে না আমাদের।
বিন্দু হুড়মুড়িয়ে উঠে বাইরে এলো সম্পানকে কথা শেষ করতে না দিয়েই জোরে বলল, 'তোমারে না কইছি এমন কথা কইবা না? তারপরও ক্যান এমন কথা কও বারবার?আর মরার কথা কইবা না কইয়া দিলাম।'
কি অদ্ভুত আর অধ্যাতিক কথা উনার।উনি ইচ্ছা করেই বাইক এলোমেলো চালানো শুরু করলেন।উনার এই ইচ্ছাকৃত বাইক এলোমেলো চালানোর বিরুদ্ধে ও কিছু বলতে পারছি না।দ্রুত উনার কোমর জড়িয়ে ধরলাম আমি,উনাকে ধরা ছাড়া আর কোনো উপায় ও নেই।উনার পেটের কাছের হুডির কাপড় জোরে খামচে ধরলাম।বাধ্য হয়েই উনাকে আষ্টে পিষ্টে কোমর সহ জড়িয়ে ধরে বসতে হলো আমাকে।অবশেষে বাইক তার গন্তব্য পৌছালো।
স্নিগ্ধ এক সকাল , বাইরে হালকা শীত শীত ভাব । চারিদিকে পাখির “কিচিরমিচির” শব্দ শোনা যাচ্ছে। সবে সূয্যি মামার আগমন ঘটেছে , আকাশটা হালকা হলুদ রঙের। জানলা দিয়ে সূর্যের কিরণ এসে ঘরে পড়ছে । এখন ঘড়িতে সকাল ন’ টা বেজে পনেরো মিনিট , সুদেষ্ণা মরার মতো ঘুমাচ্ছে । তখনই সুদেষ্ণার
আবার উচ্চস্বরে হেসে ওঠে বিন্দু। ওর হাসিতে মুখরিত হয় এই কুয়াশাময় সকাল। খেজুর গাছের উপর থেকে মহেশ মেয়ের হাসির শব্দ শুনে হাঁক ছাড়ে,'কি রে মা কার লগে কথা কইয়া হাসোস??'
নিমিষেই মনে হলো খানিকটা থুতু আমার পেটে প্রবেশ করলো।ওয়াক থুঃনিজের থুতু তাই ফেলে দেই আমি।আর অন্য একজনের টা ভাবতেই কেমন বমি বমি পাচ্ছে আমার।দৌড়ে গিয়ে উনার জানালা দিয়ে সেকেন্ডে সেকেন্ডে থু ফেলছি আমি।বুঝলাম না ওই অসভ্য মানব টা কি অমৃত পান করেছে।উনার ঠোঁটের কোনায় যেনো মহা প্রশান্তি দুষ্টু হাসি।
রিসেপশন এর ব্যবস্থা কর বাবাই। আমি যতো দ্রুত সম্ভব আমার শ্বশুর বাড়িতে যেতে চাই। ব্রেকফাস্ট করে ড্রয়িং রুমে খোশ গল্পে মেতে ছিলো সবাই। হুরের এই একটা কথা যেনো বো’মে’র মতো ফা’ট’লো। সবাই তব্দা খেয়ে হুরের দিকে তাকিয়ে রইলো। হুরের কাছ থেকে এই কথা কেউই আশা করে নি। বেচারা ফাইয়াজ জুস খাচ্ছিলো।
দিয়া আজ সাদা আর পিংক কালার মিক্সড করা শাড়িটা পরবা প্লিজ।রোজ তো থ্রি পিছ পরাই দেখি আজ শাড়ি পরা দেখতে মন চাইছে বলতে পারো এটা আমার আবদার।উনার ফোন টা কেটে ছুটে আলমারির কাছে এলাম।আলমারির উপরে ওয়ালে উনি আমার গালে হলুদ লাগাচ্ছেন সেই ছবিটা টাঙানো।ছবিটা রোজ দেখি আমি ছবিটা কত জীবন্ত।
অতি আদরে শাহিনুর'কে নিজ বক্ষে চেপে ধরলো প্রণয়৷ দীর্ঘ একটি নিঃশ্বাস ত্যাগ করে হাঁটা ধরলো নির্দিষ্ট একটি স্থানের উদ্দেশ্যে।
জ্ঞান ফিরতে নিজেকে ফাইয়াজের রুমের বেডে আবিষ্কার করলো হুর। ধ’র’ফ’ড়ি’য়ে উঠে বসতে চাইলে মাথা ব্য’থা টা চা’রা দিয়ে উঠলো। হুর মাথা টা চে’পে ধরে ধীরে সুস্থে উঠে বসলো। মাথায় হাত ছোঁয়াতেই বুঝতে পারলো ব্যা’ন্ডে’জ করা হয়েছে। এমন সময় শুনতে পেলো, — এতো তাড়াহুড়ো কিসের!
টাল সামলাতে না পেরে সোফার ওপর থেকে সজোরে নিচে পড়ে গেলো সাফওয়ান। ওর ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়লো রুমাইশা। পাইলটিং রুম থেকে জোনাস দৌড়ে এসে উত্তেজিত গলায় বলল,
— কারা জানি ফাইটিং জেট থেকে আমাদের জেটের ওপর বুলেট ছুড়েছে।
এখানে কারো দোষ নেই সবটাই ভাগ্যের লিখন চল আকাশ মেয়েটাকে যখন বিয়ে করেছিস ওর কিছু চাওয়া পাওয়া আছে তোর কাছে প্লিজ চল আকাশ।আকাশ যেতে চায় নি কিন্তু নাবিল জোর করে আকাশকে অবনীর ঘরে ঢুকিয়ে দিয়ে বাইরে থেকে দরজা লাগিয়ে দিল।
বাবা ভাইয়া,আম্মু,কাকিমনিরা সবাই এগিয়ে এলো আমাদের দেখে।মাছ,মাংস,ফল সবাই ধরে এগিয়ে নিয়ে গেলো ভেতরে।আয়রা ছুটে এসে বিহান ভাই এর কোলে উঠলো।বিভোর ভাই শালিকা বলে ডেকে চকলেট ধরিয়ে দিলো হাতে।আয়রা চকলেট পেয়ে ভীষণ খুশি।
মুগ্ধ দেখলো তিতির অডিওটা সিন করেছে। যাক তাহলে নিশ্চই শুনছে এখন। শুনে হয়তো কাঁদছে, কিন্তু শান্তি তো পাচ্ছে! এটাই অনেক। ও কি একটা টেক্সট করবে? তিতির নিশ্চই রিপ্লে দিবেনা। তখন খারাপ লাগবে। এসব ভেবেও টেক্সট একটা করেই ফেলল, “তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করে।” প্রায় সাথে সাথে মেসেজটা সিন করলো তিতির,
সিনান কল করতেই জানতে পারে এনোন অনেক সকালেই অফিসে চলে গিয়েছে। সর্ণালি কিছুটা স্বস্তিত্ব আনুভব করলেন বাকি মহিলারাও নিনির দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকাচ্ছেন। যেমন কি সে বের করে দিয়েছে তার বর কে। সিনান মোবাইল রেখে বলে,, নাস্তা করে নেন সবাই।” বলে সবাই কে বসতে ইঙ্গিত করে।
পরী আর সেখানে সময় নষ্ট করে না। এক প্রকার জোর করেই পরী হাতটা ছাড়িয়ে নেয়। মেহনুবাকে কিছু না বলেই বাড়িতে চলে আসে। তুর্য অসহায়ভাবে পরীর যাওয়ার পথে চেয়ে থাকে। এক সময় ঘন কুয়াশার আড়ালে পরী মূর্ছা যায়। বাড়িতে এসেই নিজের…
তুর্য আর পুলিশ অফিসার দুজনের মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছে। পরী আল্লাহ্’র নাম নিয়ে জোরে দৌঁড় দেয়। এতে হতবিহ্বল হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে দুজনই। কয়েক সেকেন্ড পার হতে দুজনই একসাথে দৌঁড় শুরু করে। এই যাত্রায় পুলিশ অফিসার বলে, “আপনি দৌঁড়াচ্ছেন কেন?” “আমি তো…
"আমি হাতের মুষ্টি খুলে উনার সামনে ধরলাম।হাতের মাঝে শিউলি ফুল গুলো সুবাস ছড়াচ্ছে।ফুল গুলো আস্তে করে ফেলে দিতেই উনি আমার হাতের নিচে নিজের হাত ধরে ফুল গুলো নিজের হাতে নিয়ে বললেন এবার বস।ভালভাবে জড়িয়ে ধরে বস।ছোট মানুষ কোথায় পড়ে গিয়ে দাঁত ভাঙবি।"
"পড়ে গেলেও আপনাকে ধরবো না।"
' আই লাভ ইউ জান। তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না। বাঁচতে হলে একসঙ্গে বাঁচব,ম*রতে হলে একসঙ্গে মর*ব। আমাকে ছেড়ে যেওনা, প্লিজ জান।'