লেখক আইরিন বসুনিয়া (Rose Queen)

A Destination Wedding | পর্ব – ১১

আরুশ:প্রথমেই বলি আমি আয়রাকে আজ থেকে আারো আট বছর আগে থেকে চিনি।ওকে প্রথমবার আমি তিয়াশাদের বাসায় তিয়াশার জন্মদিনের পার্টিতে দেখি।তখন আমি নাইনে পড়ি।

A Destination Wedding | পর্ব – ১২

কারণ আয়রা ওর সর্বশক্তি দিয়ে আদিয়াতকে কষে থাপ্পর মেরেছে রাগে ওর পুরো শরীর কাঁপছে।একটা মেয়ের যে এতো রাগ আর এতো শক্তি থাকতে পারে তা আয়রাকে না দেখলে বোঝায় যাবে না। বাসার সবাই আদিয়াতের উপরে খুব রেগে আছে।আর তিয়াশা তো কেঁদেই যাচ্ছে।আম্মুরা সবাই তিয়াশাকে শান্ত করার চেষ্টা করছে।

A Destination Wedding | পর্ব – ১৩

অন্য দিকে আয়রা একটা নদীর পারে বসে আছে।ওকে ঘিরে বসেছে বাকি সবাই।সেই আসার পর থেকেই ওরা একের পর এক প্রশ্ন করেই যাচ্ছে।কিন্তু আয়রার মুখে কোনো কথা নাই।অবশেষে আয়রা বলতে শুরু করলো,,,,

A Destination Wedding | পর্ব – ১৪

একটা কালো রাত পেরিয়ে সূচনা হলো নতুন দিনের।আমরা সবাই করিডোরে বসে ঝিমাচ্ছি।তখনি একজন নার্স এসে বললো,,,,এখানে শুভর বাসার কে কে আছেন?ওনার জ্ঞান ফিরেছে।উনি আয়রা নামের কারো একজনের সাথে কথা বলতে চায়। এই কথা শুনেই আমি দৌড়ে ক্রাশের রুমে যায়।গিয়ে দেখি ওও একদম নিস্তেজ হয়ে শুয়ে আছে।

A Destination Wedding | পর্ব – ১৫

পাঁচ বছর পর,,,,,, পাঁচ বছর পর আয়রা ফিরে আসে ওর জন্মভূমি বিডিতে।তবে এই আয়রা আর ছোট নেই।সে এখন নাম করা ফ্যাশন ডিজাইনার।ওও বিডিতে ফিরে একটা হোটেল বুক করে সেখানেই থাকতে লাগে।

A Destination Wedding | পর্ব – ১৬ | সর্বশেষ পর্ব

কবুল বলেছে তো ঠিকই।তবে তা সেহরিশ নয় বরং আয়রা।হ্যা আয়রা কবুল বলেছে।সবাই গেটের দিকে তাকিয়ে দেখে একটা সাদা পরি দাড়িয়ে আছে মুখে মিষ্টি হাসি নিয়ে। আয়রাকে আজ অসম্ভব সুন্দর লাগছে।গায়ে সাদা বারবি গাউন।গলায় ডাইমন্ডের নেকলেস।কানে ডায়মন্ড ইয়ার রিং।দুই হাতে ডজন খানেক চিকন চুরি।আংটি।পায়ে সাদা পাম্পসু।আর মাথায় হিজাব করা।