লেখক হাফসা আলম

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩১

ওয়াসেনাত আর রিমি পা ছুলিয়ে বসে আছে।তাদের মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট। আর তাদের একমাএ বিরক্তির কারন এখন দুজন পুুরুষ। আর এই মহান পুুরুষ হল অরিএান আর রিমন।দুদিন পরে লামিয়ার বিয়ে। ওয়াসেনাত আর রিমি প্রচণ্ড বিজি কাজের মাঝে।এর মধ্যে অরিএান কল করে তাদের দুজনকে বাড়ির পিছনের সাইডে একটা পুকুর আছে

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩২

অরিএন হতভম্ব হয়ে চিলেকোঠা থেকে বেড়হয়ে এসে একটা চেয়ার টেনে বসে পড়ে ।তার এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না ওযাসেনাত তার সাথে এমন ভয়ঙ্কর একটা কাজ করেছে।ইশশশ কি মারাত্মক ব্যাপার.. ভাবতেই অরিএানের গলা শুকিয়ে আসছে।এখন তার প্রচণ্ড পানি খেতে ইচ্ছে করছে। শুধু খেতে না তারতো মাথায় ডালতেও ইচ্ছে করছে।অরিএান এখনও আগের

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩৩

অরিএান পাগলের মত গাড়ি চালাচ্ছে।তার কাছে নিজেকে পাগলই মনে হচ্ছে। কেমন যেন সব ঘোলাটে লাগছে।জীবনে চলার পথে সে কত বিপদেই না পরেছে। কত ঝড়ঝাপটাই না পার করেছে।কত কষ্ট নিয়ে বড় হয়েছে।কিন্তু কেন যেন এই কষ্ট টাই তার জীবনের সব কষ্টকে হার মানাচ্ছে।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩৪

DNA টেস্ট করালে কেমন হয়… কথাটা ভাবতেই অমিতা উঠে বসে।তার মনের সকল অজানা প্রশ্নের উওর এই টেস্টই দিতে পারবে। কিন্তু অরিএানকে কিভাবে বলবে ভেবে পাচ্ছে না।অরিএান এখনো বসে আছে।অরিএানের হাত রক্তাক্ত হয়ে আছে।সে নিস্তেজ হয়ে বসে আছে।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩৫ | সর্বশেষ পর্ব

ওয়াসেনাত আর অরিএান হাটছে।তাদের সাথে সাথে রিমন আর রিমি।অরিএান জোড় পূর্বক ওয়াসেনাতের হাত নিজের হাতে কবজা করে রেখেছে।মানে নিজের হাতে আবদ্ধ করে রেখেছে।রিমি প্রচণ্ড রেগে আছে রিমনের উপড়।আর রিমন বেচারা যতবার পা ফেলে রাস্তায় তত বার সরি বলে চলেছে।ইশশশ বেচারা।